
প্রকাশিত: ২০ জুন, ২০২৫, ০৭:৩৩ পিএম
অনলাইন সংস্করণ
ছাত্র জনতার গণ-অভ্যুত্থানে পতিত, আওয়ামী সরকার পরিবর্তনের ফলে,
অবাধে লুট সরকারী কোটি কোটি টাকার সম্পদ বিনষ্ট করে লাভবান হয়েছেন দুর্বৃত্তরা। বিএনপির চেয়ে আওয়ামীলীগ সমর্থকেরাই বেশি সুযোগ সুবিধা নিয়েছেন প্রতি দিন রাতে চলা এসব অপকর্মে কোম্পানীগঞ্জের ২নং পূর্ব ইসলামপুর ইউনিয়নে কথিপয় যুবদল ও বিএনপি পরিচয়দানকারী ছত্রছায়ায়,তারা দয়ারবাজার এলাকায় আওয়ামী দূসরে চেলারা মাথায় গামছা বেঁধে অস্ত্রে-সস্ত্রে ভোলাগঞ্জের রেলওয়ের বাঙ্কার এলাকায় লুটপাট করে কোটি টাকার মালিক হয়েছেন অনেকে।এই লুটেরাদের হাত থেকে রক্ষা পায়নি মসজিদ ও মুক্তিযোদ্ধার কবরস্থান ।অনেকেই প্রশ্ন তুলেছেন স্থানীয় প্রশাসনের ভূমিকা কি ছিল তখন, ৫ ই আগস্টের পর মৌনতা অবলম্বন করে থাকা পুলিশের মন ভাঙ্গা পাশাপাশি নিরাপত্তাহিনতায় ছিলেন তারা। গত ১৫ এপ্রিল শ্রমিকদের কাছ থেকে টাকা নিয়ে ফেরার পথে বাংকার এলাকায় হামলার শিকার হন কালাইরাগ ক্যাম্পের ৩ বিজিবি সদস্য। এ ঘটনায় তাৎক্ষণিকভাবে ৪ বিজিবি সদস্যকে সেখান থেকে প্রত্যাহার করা হয়।এর পরেও বিজিবি কঠিন কোনো পদক্ষেপ না নিয়ে তারা নির্লজ্জের মতো এই বালু পাথরখেকু ডাকাতদের হাতে হাত রেখে অবাধে সাদাপাথর সহ রোপওয়ে বাঙ্কার থেকে বালু পাথর উত্তলনের সুযোগ করে দেয়। সীমান্ত রক্ষার দায়িত্বে নিয়োজিত বর্ডারগার্ড বিজিবি কালাইরাগ ও কালাসাদেক এবং সাদাপাথর ক্যাম্পের কতিপয় সদস্যদের
ঈদের আনন্দের মত মনে হয়েছে এবং অবাধে লুটপাট ও পর্যটন স্পটে ব্যাপক ক্ষয় ক্ষতি করেছে বারকী নৌকা দিয়ে অবাধে পাথর লুটের নেপত্তের অভিযাগ ও ওঠে তাদের বিরুদ্ধে।দালালি দৌড়াত্মো কম হয়নি মহা ধুমধামে পাথর বাণিজ্য, এই অবস্থায় এর আগে আর কখনও দেখা হয়নি।পুলিশের ভূমিকার চাইতে বিজিবি সদস্যদের বাণিজ্য বেশি হয়েছে তারা নৌকা প্রতি টাকা নিয়ে ক্ষতি সাধন করেছে।(কোম্পানীগঞ্জে সুশীল ও সচেতন সমাজ বারবার প্রতিবাদ প্রতিরোধ করে ব্যর্থ যেখানে সেখানে সফলতার সেরা নিদর্শন তৈরি করতে সক্ষমতা অর্জন করেছেন সিলেট জেলা বিএনপির সহ সভাপতি ও উপজেলা বিএনপির সভাপতি হাজী শাহাব উদ্দিনের দক্ষ নেতৃত্বে উপজেলা বিএনপি ও যুবদলের ত্যাগী নেতা কর্মীদের প্রহরায় সাদাপাথর রক্ষা করতে গিয়ে কতিপয় কিছু সংখ্যক বিজিবি সদস্য প্রতি নৌকা থেকে টাকা তোলা সহ রাতে বারকি,ও ইন্জিন নৌকার শ্রমিকদের সাথে আলোচনা কালে ভিডিও করা হয়,সেই ভিডিও সামাজিক গন মাধ্যমে দেওয়ার পরে ঢনক নড়ে বিজিবি প্রশাসনের। এখন এই সাদাপাথর ও রোপওয়ে বাঙ্কার রক্ষা হওয়ায়, স্থানীয় প্রশংসার দাবিদার উপজেলা বিএনপিও যুবদল বর্তমানে প্রশংসনীয় একটি স্লোগান হচ্ছে।" নেতা কর্মী একত্রিত, পাথর চোররা বিতাড়িতো" এর আগে যদি প্রশাসন পুলিশ বিজিবি এইভাবে সকলের সম্মিলিত প্রয়াসের সাদাপাথর ও বাঙ্কার রক্ষার দায়িত্ব নিতো সরকারের কোটি কোটি টাকার সম্পদ তাহলে এত বিপর্যয় বিপর্যস্ত হতো না। গুটি কয়েক সিন্ডিকেটের কারণে লুটপাট হওয়া
সাদাপাথর গুলো আজ আর নেই। পাথর চোরাই কারবারিদের কারণে ধ্বংসের দ্বারপ্রান্তেই দেশসেরা,বাংলার কাশ্মীর খ্যাত ভোলাগঞ্জ সাদাপাথর পর্যটন স্পট ও বাংলাদেশ রেলওয়ের বাঙ্কার। এতোটা ক্ষত বিক্ষত হতো না এদিকে সরকার কোটি কোটি টাকার রাজস্ব থেকে বঞ্চিত। সেখানে কান্ডারী হয়ে ভূমিকা রাখছেন হাজী শাহাব উদ্দিন ও বিএনপির অঙ্গ সহযোগী সংগঠনের নেতৃবৃন্দের কঠোর ভূমিকার কারণে।এখন পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে ঘন্টায় পড়ছে বর্ডারগার্ড বিজিবির কঠিন সুরে বাঁশি বাজিয়ে চলছে সাদাপাথর পর্যটন আর বাঙ্কার রক্ষার মিশন।
মন্তব্য করুন